সর্বশেষ সংবাদ
ঢাকা, এপ্রিল ১৮, ২০২৫, ৫ বৈশাখ ১৪৩২
ICT NEWS (আইসিটি নিউজ) | Online Newspaper of Bangladesh |
শুক্রবার ● ২৭ জানুয়ারী ২০১২
প্রথম পাতা » আইসিটি বিশ্ব » ফেসবুক ও টুইটার সাইটে ক্ষোভ নিয়ন্ত্রণের কৌশল নিয়ে পড়াশোনা করছেন পুলিশ !!
প্রথম পাতা » আইসিটি বিশ্ব » ফেসবুক ও টুইটার সাইটে ক্ষোভ নিয়ন্ত্রণের কৌশল নিয়ে পড়াশোনা করছেন পুলিশ !!
৭৫১ বার পঠিত
শুক্রবার ● ২৭ জানুয়ারী ২০১২
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

ফেসবুক ও টুইটার সাইটে ক্ষোভ নিয়ন্ত্রণের কৌশল নিয়ে পড়াশোনা করছেন পুলিশ !!

গণ হারে গণ্ডগোল ও মিটিং বিগত সময়ে আয়োজিত হচ্ছে ইন্টারনেটের মাধ্যমে, তাই বিভিন্ন দেশের পুলিশ বাহিনী নিজেদের কাজে ওস্তাদি বাড়াচ্ছে সামাজিক সাইটের মাধ্যমে.গ্রেট ব্রিটেনে এর মধ্যেই ২৫০০ পুলিশ ফেসবুক ও টুইটার সাইটে “ক্ষোভ নিয়ন্ত্রণের” বিষয়ে নানা রকমের কৌশল নিয়ে পড়াশোনা করছেন. এর উদ্যোগ ব্রিটেনের শেফিল্ড শহরের পুলিশ ইনস্পেক্টর নিয়েছেন, যে মহিলা তাঁর সহকর্মীদের মধ্যে প্রথম টুইটার সাইটের সেই সব চরমপন্থী মানসিকতার লোকের সঙ্গে মত বিনিময় করতে শুরু করেছিলেন. তাঁর সামাজিক সাইটে অপরাধ করার দরকার নেই বলে আহ্বান বা আর্তি শুধু সম্ভাব্য গোলমালের লোকেদের শান্তই করে নি, বরং পুলিশের জনপ্রিয়তা অনেক খানি বাড়িয়েছে. আজ শেফিল্ড শহরের পুলিশের টুইটার ও ফেসবুক সাইটে যাঁরা নিয়মিত উপস্থিত হচ্ছেন, তাঁদের সংখ্যা ২০ হাজার হয়েছে, যা প্রমাণ করে যে পুলিশের ধারণা ও চিন্তা সঠিক পথেই হয়েছে: অপরাধের মূলেই সতর্কতা - সবার আগে,

রাশিয়ার আইন রক্ষী বাহিনীর লোকেরাও ব্রিটেনের সহকর্মীদের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়েছেন. তাঁরা শুধু ইন্টারনেটই চরমপন্থীদের সন্ধানে খুঁজছেন না, বরং তার সাহায্যে নিজেদের কাজকর্ম সম্বন্ধে খবরও দিচ্ছেন, এই কথা “রেডিও রাশিয়াকে” বলেছেন প্রতিদ্বন্দ্বীতা মূলক অনুসন্ধানের বিশেষজ্ঞ প্রফেসর ইভগেনি ইউশ্যুক:

“স্ভেরদলভস্ক রাজ্যের আঞ্চলিক স্বরাষ্ট্র দপ্তর রাশিয়াতে শুধু বোধহয় প্রথম ইউ টিউব সাইটের ভিডিও হোস্টিংয়ে নিজেদের চ্যানেলই খোলে নি, সেখানে তাদের পুলিশের নানা রেইডের ভিডিও দিতে শুরু করেছে, সেগুলি কোন পেশাদার সাংবাদিকের তোলা নয়, তাদের নিজেদেরই তোলা. এটা সমাজের কাছে তুলে ধরা হচ্ছে, আর তা পুলিশের জন্য ভালই হচ্ছে”.

সামাজিক সাইট খুবই ভাল উপায় বিপর্যয়ের সময়ে নিয়ন্ত্রণের জন্য. এটা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অভিজ্ঞতা প্রমাণ করে. সি আই এ সংস্থা সেই গুলির মোকাবিলার জন্য বিশেষ বাহিনী “ইন্টারনেট নিনজা” নামে তৈরী করেছে.

প্রত্যেক দিনই একদল বিশ্লেষক হোয়াইট হাউসকে তথ্য দিয়ে থাকে, যা টুইট, সংবাদ পত্রের প্রবন্ধ ও ফেসবুক সাইটের আপডেট দিয়ে তৈরী করা হয়. সময় বিশেষে সি আই এ সংস্থার ওপেন সোর্স সেন্টার দিনে ৫০ লক্ষ টুইট ম্যাসেজ পরীক্ষা করে দেখে থাকে. বিশ্লেষকেরা একই সঙ্গে খবরের টেলিভিশন চ্যানেল গুলি খেয়ালে রাখেন, স্থানীয় রেডিও, ইন্টারনেট - চ্যাট ও নানা ফোরামও. এই বিষয়ে ইজরায়েলের লোকেরাও কম সক্রিয় নয়, যাদের প্রতিরক্ষা বাহিনী শাখাল নিয়মিত ভাবে সামাজিক সাইট পরীক্ষা করে কোন রকমের গোলমালের পরিকল্পনা হচ্ছে কি না দেখার জন্য.



আর্কাইভ

শেষ হলো জনসংযোগ কর্মকর্তাদের ডিজিটাল ভেরিফিকেশন এন্ড ফ্যাক্ট চেকিং প্রশিক্ষণ
পহেলা বৈশাখ উপলক্ষ্যে পাঠাও এর বাংলা ফুড ফেস্ট
বাজারে নতুন স্মার্টফোন অপো রেনো১৩ ৫জি
সফোস’র ২০২৫ সালের অ্যাক্টিভ অ্যাডভারসারি রিপোর্ট প্রকাশ
শুরু হচ্ছে দারাজ ফিউচার লিডারস প্রোগ্রাম ২০২৫
বাংলালিংকের ডেপুটি সিইও হিসেবে নিয়োগ পেলেন জহরত আদিব চৌধুরী
বিটিআরসিতে ইউনিভার্সেল একসেপ্টেন্স ডে-২০২৫ উদযাপিত: উন্মোচিত হলো .বাংলা ডোমেইনে ই-মেইল ব্যবহার
চুয়েটে হুয়াওয়ের ক্যাম্পাস রিক্রুটমেন্ট কর্মসূচি
প্রদান করা হলো ডিআইইউ এজেন্টিক এআই এক্সিলেন্স এওয়ার্ড ২০২৫
বাজারে লেক্সার এর নতুন ইন্টারনাল এসএসডি