সর্বশেষ সংবাদ
ঢাকা, নভেম্বর ২৪, ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ন ১৪৩১
ICT NEWS (আইসিটি নিউজ) | Online Newspaper of Bangladesh |
বৃহস্পতিবার ● ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৪
প্রথম পাতা » অনলাইনে আয়ের উপায় » লাভজনক অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং প্রোগ্রাম, অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েশন!
প্রথম পাতা » অনলাইনে আয়ের উপায় » লাভজনক অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং প্রোগ্রাম, অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েশন!
৮৫৭ বার পঠিত
বৃহস্পতিবার ● ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৪
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

লাভজনক অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং প্রোগ্রাম, অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েশন!

 188xsi8f17aonjpg.jpg

ইকমার্স সাইট কিংবা ব্লগ থেকে আয় করার জন্যে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের কথা চিন্তা করছেন!

আচ্ছা রেভিন্যিও আয়ের জন্যে অসংখ্য অ্যাসোসিয়েট সাইটের মধ্যে কোনটি হতে পারে সবচেয়ে ভাল পছন্দ?

জানেন কি, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের জন্য মার্কেটারদের প্রথম পছন্দ অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েশন। কারণ এর রয়েছে বিশাল পণ্য সম্ভার। বই থেকে শুরু করে মিউজিক ইলেক্ট্রনিক্স, খেলনা কি নেই এতে। যেগুলো সাজিয়ে খুব সহজেই একটি নিশ সাইট তৈরী করে ফেলা যায় অনায়াসে। যার কারণে এর অ্যাফিলিয়েশন স্বাভাবিকভাবেই প্রথম পছন্দের দিকে থাকে। প্রোডাক্ট টাইপ এবং ভেরিয়েশনের উপর কমিশন পাওয়া যায় ৪ শতাংশ থেকে ১৫ শতাংশ পর্যন্তও।

কেন অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েশন?

অতিরিক্ত বিভিন্ন সুবিধার কারণেই মানুষ অ্যামাজনকে বিশ্বাস করে এবং এর অ্যাফিলিয়েশন করে। অ্যাফিলিয়েট ব্লগার হিসেবে পেতে পারেন পুরো বাস্কেটের উপর কমিশন। দেখা গেল একজন ক্রেতা ব্লগ থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন কোন প্রোডাক্ট লিঙ্কে ঢুকে কোন কিছু কিনল। যেমন, একটা কফি কাপ প্রমোট করলেন আর ক্রেতা কিনলো ফ্ল্যাটস্ক্রিণ টেলিভিশন। সেটার উপরেও পেতে পারেন কমিশন। কি, মজার না?

আবার অ্যামাজন থেকে কোন পণ্য কেনাটা অনেকের অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। এটিও হতে পারে কনভার্সন রেট বাড়ানোর অন্যতম উপায়। অ্যামাজনের পারফর্মেন্সের সাথে অন্যান্য মার্চেন্ট যেমন সিজে ডট কম, শেয়ারসেল ডট কম, স্কিমলিঙ্ক ডট কমের তুলনা করলে দেখা যায় তাদের তুলনায় অ্যামাজনের কনভার্সন রেট প্রায় ১০ শতাংশ বেশি!

অন্য আরেকটি কারণ হল পণ্যপ্রতি তুলনামূলক কম প্রতিযোগীতা। ক্লিকব্যাংকে হয়তো অসংখ্য পণ্য পাবেন কিন্তু তার সাথে সাথে প্রতিযোগীতাও অনেক বেশি। সে তুলনায় অ্যামাজনে আরো বেশি পণ্য পাবেন তবে সেগুলোর তুলনামূলক প্রতিযোগীতা অনেক কম। একমাত্র ব্যতিক্রম হল ইলেক্ট্রনিক্স, যেগুলো সফলভাবে প্রমোট করা বেশ কঠিন এবং কষ্টসাধ্য।

তাছাড়া অ্যামাজনে আরেকটি সুবিধা হল পণ্যগুলোর কি-ওয়ার্ড সঠিকভাবে মিলে যায়। অসংখ্য ক্রেতা আছেন যারা পণ্যের নাম খুজে বের করতে সার্চ ইঞ্জিন ব্যবহার করেন। পরীক্ষা করতে চান? তবে পরীক্ষামূলক ভাবে যে পণ্যগুলো সঙ্গত কারণেই বেশি বিক্রয় হয় তাদের মধ্যে একটি বেছে নিন। তারপর গুগল কিওয়ার্ড টুল ব্যবহার করে দেখুন, মানুষ সে পণ্যের নাম ধরেই সার্চ দিচ্ছে। সেখান থেকে বাছাইকৃত কিওয়ার্ডের উপর ভিত্তি করে একটি পেজ তৈরী করে লিঙ্ক বিল্ডিং করে দেখুন কেমন কাজ করে।

যেভাবে শুরু করবেন

শুরু করতে সর্বপ্রথম অ্যামাজনে একটি একাউন্ট করতে হবে।

তারপর আপনার সাইটে প্রোমোট করবেন এমন কিছু নিশ প্রোডাক্ট খুজে বের করুন। কাজটি ম্যানুয়ালি করলে সবচেয়ে ভাল হয়। আর এটি করার সময় অ্যামাজনের কমিশন স্ট্রাকচারের দিকে অবশ্যই মনযোগ দিবেন।

অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েশন সম্পর্কে জানুন আর নাই বা জানুন, তিনটি বিষয় যদি ভালভাবে বিশ্লেষন করতে পারেন এবং সে অনুযায়ী কাজ করতে পারেন তবে অবশ্যই সফল হবেন।

১। প্রোমোট করার জন্যে কোন পণ্যটি কিভাবে বেছে নিবেন

এমন পণ্যটিই বেছে নিন যেটি সম্পর্কে ভাল করে লিখতে পারবেন। লিখতে গেলে ৫০ ওয়ার্ডের পরেই আটকে যাবেন তেমন পণ্য না নেয়াই ভাল। বিভিন্নভাবে চেষ্টা করুন যেন সাইটে ট্রাফিক বাড়াতে পারেন, অর্গানিক সার্চ ইঞ্জিন সবচেয়ে কার্যকর।

২। কনভার্সনে সহায়ক ওয়েবসাইট কিভাবে তৈরী করবেন

মানুষের আগ্রহ বুঝে কিছু পণ্যের সেট তৈরী করুন। অন্যদের তুলনায় একটু ভিন্নভাবে পণ্য বাছাই করবেন । তারপর গুগল কিওয়ার্ড টুল ব্যবহার করে সেগুলোর জন্যে নির্দিষ্ট কিওয়ার্ড বাছাই করুন। মনে রাখবেন, কিওয়ার্ড বাছাই গুরুত্বপূর্ণ একটি ধাপ যেটি সরাসরি কনভার্সনে সহায়ক।

৩। ক্লিক থ্রু বাড়ানো

এমন কিছু পণ্য বাছাই করুন যেগুলো খুব সচরাচরই লাগে, কিন্তু বেশিদিন ফেলে রাখা যায়না। যেমন ধরুন, কুকিজের মেয়াদ যদি হয় এক সপ্তাহ তবে নিশ্চয়ই কেউ সেটা এক মাস আগে থেকে কিনে রাখার কথা চিন্তা করবে না। আবার সেটা প্রতিনিয়তই যেহেতু দরকার পড়ে সুতরাং বারবার তাকে কিনতে হবে। সেটা প্রিন্টার পেপার, ব্যাটারী কিংবা অন্যকিছুও হতে পারে। তবে সেটা হতে হবে দৈনন্দিন কাজের “চাহিদা” ভিত্তিক। সাইটের ক্লিক থ্রু বাড়াতে এই চাহিদা খুজে বের করাই গুরুত্বপূর্ণ।

তার মানে পণ্য বাছাই করার সময় অসংখ্য নিশ খুজে পাবেন যার দিকে লক্ষটা তাক করা যায়। কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল কোন পণ্যটি ২৪ ঘন্টার মাঝে কনভার্ট হবে সেটি। এই কাজটি যদি ঠিকঠাক মত করতে পারেন তবে যুদ্ধের অর্ধেকটাই জিতে যাবেন।

বাকি থাকে কিভাবে সাধারণ কিন্তু কার্যকর প্রোডাক্ট নিশ তৈরী করবেন যাতে করে কার্যকর ক্লিক থ্রু, কনভার্শন, আর রিপিটেড ভিজিটর পাবেন। এগুলো নিয়ে আলোচনা করবো পরবর্তীতে। সে পর্যন্ত আমাদের সাথেই থাকুন।



আর্কাইভ

২০৩০ সাল নাগাদ ৫ হাজার সেমিকন্ডাক্টর প্রকৌশলীর কর্মসংস্থান করবে উল্কাসেমি
দেশের বাজারে লেক্সারের জেন৫ এসএসডি
বাজারে এলো স্ন্যাপড্রাগন ৮ এলিট চিপসেটের রিয়েলমি জিটি ৭ প্রো স্মার্টফোন
সর্বাধিক বিক্রি হওয়া স্মার্টফোনের তালিকায় শাওমি রেডমি ১৩সি
নাসার গ্লোবাল ফাইনালিস্টের তালিকায় বাংলাদেশের ‘টিম ইকোরেঞ্জার্স’
দেশের বাজারে ভেনশন ব্র্যান্ডের স্মার্ট ডিসপ্লে যুক্ত পাওয়ার ব্যাংক ও ইয়ার বাডস
টিকটক অ্যাওয়ার্ডস ২০২৪ এর ভোটিং শুরু
টেক্সটেক আন্তর্জাতিক এক্সপো ২০২৪ এ ট্যালি প্রাইম ৫.০
ভিসাকার্ড পেমেন্টে ফুডপ্যান্ডায় ছাড়
বাংলালিংকের মাইবিএল অ্যাপে রয়্যাল এনফিল্ড বাইক জেতার সুযোগ