সর্বশেষ সংবাদ
ঢাকা, জানুয়ারী ৬, ২০২৫, ২৩ পৌষ ১৪৩১
ICT NEWS (আইসিটি নিউজ) | Online Newspaper of Bangladesh |
বুধবার ● ১০ জুলাই ২০১৯
প্রথম পাতা » আইসিটি বিশ্ব » ট্রাম্পের সোস্যাল মিডিয়া সম্মেলনে আমন্ত্রণ পায়নি ফেসবুক-টুইটার
প্রথম পাতা » আইসিটি বিশ্ব » ট্রাম্পের সোস্যাল মিডিয়া সম্মেলনে আমন্ত্রণ পায়নি ফেসবুক-টুইটার
৭৯৪ বার পঠিত
বুধবার ● ১০ জুলাই ২০১৯
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

ট্রাম্পের সোস্যাল মিডিয়া সম্মেলনে আমন্ত্রণ পায়নি ফেসবুক-টুইটার

---
‘সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম সম্মেলন’ আয়োজন করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। গতকাল শুরু হয়েছে সম্মেলন। কিন্তু প্রধান দুই সোস্যাল মিডিয়া ফেসবুক ও টুইটার এ আয়োজনে আমন্ত্রণ পায়নি। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো কট্টর রক্ষণশীল রিপাবলিকানদের প্রতি বৈষম্যমূলক আচরণ করে বলে মনে করেন ট্রাম্প। এ কারণেই দুই জায়ান্টকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি বলে ধারণা করা হচ্ছে। খবর ব্লুমবার্গ।

সিএনএনের বরাত দিয়ে দ্য হিল পত্রিকা জানিয়েছে, সম্মেলনে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের বর্তমান নানা সমস্যা ও সামাজিক প্রভাবসংক্রান্ত ইস্যু নিয়ে আলোচনা হতে পারে বলে অনুমান করা যাচ্ছে।
তবে এ ব্যাপারে হোয়াইট হাউজের পক্ষ থেকে কোনো মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানানো হয়েছে।

এ রকম একটি সম্মেলনে ফেসবুক ও টুইটার না থাকার বিষয়টি নিয়ে অনেকেই ভ্রু কোঁচকালেও প্রকৃত সত্য হচ্ছে, ডোনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেয়ার পর থেকেই এ দুই সোস্যাল মিডিয়ার বিরুদ্ধে বিষোদ্গার করে আসছেন। তার ধারণা, এ দুটি প্ল্যাটফর্ম রিপাবলিকানদের মতামতকে সম্মান দেখায় না।
টুইটারের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) জ্যাক ডরসির সঙ্গে সর্বশেষ বৈঠকে ট্রাম্পকে বারবার একটি প্রশ্নই করতে দেখা যায়। তিনি ডরসির কাছে জানতে চান, কেন তার টুইটার অ্যাকাউন্টের ফলোয়ার সংখ্যা কমে যাচ্ছে! তার ধারণা, টুইটার উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে এটি করছে!

এদিকে হোয়াইট হাউজ সম্প্রতি একটি টুল উন্মোচন করেছে। ফেসবুক বা টুইটারে কেউ ভুলভাবে সেন্সরের শিকার হলে এবং কেউ তার অ্যাকাউন্ট নিষিদ্ধ অথবা স্থগিত হওয়ার মতো পরিস্থিতির শিকার হলে এ টুলের মাধ্যমে সরাসরি হোয়াইট হাউজকে রিপোর্ট করা যাবে।

ফেসবুক ও টুইটারে রক্ষণশীল মত সেন্সর করা হচ্ছে-রিপাবলিকান পার্টির নেতাদের পক্ষ থেকে এমন গুরুতর অভিযোগের পর পরই হোয়াইট হাউজ থেকে ওই টুল উন্মোচন করা হয়।
তবে এ ব্যাপারে টুইটারের একজন মুখপাত্র বলেন, টুইটার তার নিজস্ব নীতি প্রয়োগে কখনো বৈষম্য করে না। এখানে কারো রাজনৈতিক পরিচয় বিবেচ্য বিষয় নয়। তার পরও এ বিষয়ে আরো স্বচ্ছতা আনতে টুইটার অব্যাহতভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
সিনেট জুডিশিয়ারি কমিটি প্যানেলের চেয়ারম্যান টেড ক্রুজও সোস্যাল মিডিয়ার ব্যাপারে সবসময় খড়্গহস্ত। এ রিপাবলিকান সিনেটর গত এপ্রিলে অভিযোগ করেন, ফেসবুক ও টুইটার রক্ষণশীলদের প্রতি পক্ষপাতমূলক আচরণ করে। এমনকিসিলিকন ভ্যালির জায়ান্টরা বরাবরই দক্ষিণপন্থীদের মতামত সেন্সর করে বলে মন্তব্য করেন টেড ক্রুজ।

এর আগে মার্চে এক টুইটবার্তায় ট্রাম্প বলেন, ফেসবুক, গুগল ও টুইটার চরম বামপন্থী ডেমোক্র্যাটদের সমর্থন করে।



আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)
সেমিকন্ডাক্টর খাতের বিকাশে টাস্কফোর্স গঠন
শাওমির ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হলেন তামিম ইকবাল
ব্লু-ভোল্ট ব্যাটারিতে ভিভো এক্স২০০
নতুন “ডিজিটাল সুরক্ষা অধ্যাদেশ-২০২৪” মানবাধিকার লঙ্ঘনের নতুন হাতিয়ার
মাস্টারকার্ডের ‘উইন্টার স্পেন্ড অ্যান্ড উইন ক্যাম্পেইন ২০২৫’ শুরু
২০২৫ সালের সাইবার হামলার ঝুঁকি ও সাপ্লাই চেইন হুমকি বিশ্লেষণ করেছে ক্যাসপারস্কি
নতুন বছরে ইনফিনিক্স হট ৫০ স্মার্টফোনে ছাড়
সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ ২০২৪ নিয়ে ভয়েস এর মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
ভিভো এক্স২০০ এ চলছে প্রি-অর্ডার, থাকছে অফার
উইকিপিডিয়া কীভাবে পরিচালিত হয়, কতটা নির্ভরযোগ্য এর তথ্য?