সর্বশেষ সংবাদ
ঢাকা, নভেম্বর ২৪, ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ন ১৪৩১
ICT NEWS (আইসিটি নিউজ) | Online Newspaper of Bangladesh |
মঙ্গলবার ● ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০১৯
প্রথম পাতা » আইসিটি বিশ্ব » ফাইভ-জি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় ১ দশমিক ২ ট্রিলিয়ন ডলার আয়ের সুযোগ
প্রথম পাতা » আইসিটি বিশ্ব » ফাইভ-জি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় ১ দশমিক ২ ট্রিলিয়ন ডলার আয়ের সুযোগ
১২৫৮ বার পঠিত
মঙ্গলবার ● ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০১৯
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

ফাইভ-জি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় ১ দশমিক ২ ট্রিলিয়ন ডলার আয়ের সুযোগ

 মোবাইল ওয়ার্ল্ড কংগ্রেস (এমডব্লিউসি)-২০১৯ উপলক্ষে রোববার সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন হুয়াওয়ের সাউথইস্ট এশিয়ার প্রেসিডেন্ট জেমস উ।

আগামী পাঁচ বছরে ফাইভ-জি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় শিল্পে ১ দশমিক ২ ট্রিলিয়ন ডলার আয়ের সুযোগ সৃষ্টি করবে বলে জানিয়েছেন হুয়াওয়ের আঞ্চলিক প্রেসিডেন্ট জেমস উ। বার্সেলোনায় মোবাইল ওয়ার্ল্ড কংগ্রেস (এমডব্লিউসি)-২০১৯ অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ তথ্য জানান।
বার্সেলোনায় সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে হুয়াওয়ের দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার প্রেসিডেন্ট জেমস উ বলেন, ‘দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোতে আগামী ৫ বছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি হবে গড়ে ৫-৬ শতাংশ হারে এবং এই প্রবৃদ্ধি অর্জনে মূল ভূমিকা পালন করবে ডিজিটাল অর্থনীতি, যা হবে মোট প্রবৃদ্ধির ২০ শতাংশ। এই অঞ্চলের দেশগুলোতে ডিজিটাল অর্থনীতির উন্নয়নে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং আমরা একটি ডিজিটাল ইকোসিস্টেম গড়ে তুলতে অংশীদারদের সঙ্গে কাজ করব।’

জেমস উ বলেন, ‘২০২০ সালের আগে ভারত, থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম ও হংকংসহ ১১টি দেশ ও আঞ্চলিক বাজারে ফাইভ-জির ব্যাপক বাণিজ্যিকীকরণ হবে। আগামী ৫ বছরে এই অঞ্চলে ফাইভ-জি ব্যবহারকারীর সংখ্যা দাঁড়াবে ৮০ মিলিয়ন। ফলে তারহীন প্রযুক্তি এবং ডিজিটাল ও বুদ্ধিবৃত্তিক যন্ত্রাংশ সামাজিক উৎপাদনশীলতাকে গড়ে ৪-৮ শতাংশ বাড়াবে। হুয়াওয়ে ইতিমধ্যে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার গ্রাহকদের কাছ থেকে ফাইভ-জি পরীক্ষার আমন্ত্রণ পেয়েছে।’
জেমস উ বলেন, ‘দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় ফাইভ-জি সম্প্রসারণে ২০১৯ সাল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় ফাইভ-জি ভেন্ডর হিসেবে হুয়াওয়ে এই অঞ্চলের সব অপারেটরের ফাইভ-জির স্বপ্ন পূরণে সহায়তা করবে। গ্রাহকদের সহায়তা করতে এবং চলমান প্রযুক্তি ব্যবহার করে ন্যূনতম উপকার পেতে আমরা ফাইভ-জি, ব্রডব্যান্ড, ক্লাউড, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও স্মার্ট ডিভাইস প্রযুক্তিতে বিনিয়োগ অব্যাহত রেখেছি।’

গত বছর থেকে যুক্তরাষ্ট্র ও হুয়াওয়ের মধ্যে সম্পর্কের টানাপোড়েন শুরু হয়। যুক্তরাষ্ট্র তার মিত্র দেশগুলোতে হুয়াওয়ের ফাইভ-জি উন্নয়নের অংশীদার না করার আহ্বান জানিয়েছে এবং জাতীয় ও ব্যবহারকারীর নিরাপত্তার জন্য হুমকি বলে দাবি করে আসছে। যদিও হুয়াওয়ে যুক্তরাষ্ট্রের অভিযোগ অস্বীকার করে দাবি করেছে, তাদের প্রযুক্তি গুপ্তচরবৃত্তিতে ব্যবহার হতে পারে, তবে এখন পর্যন্ত এই অভিযোগের পক্ষে কোনো প্রমাণ মেলেনি।



আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)
২০৩০ সাল নাগাদ ৫ হাজার সেমিকন্ডাক্টর প্রকৌশলীর কর্মসংস্থান করবে উল্কাসেমি
দেশের বাজারে লেক্সারের জেন৫ এসএসডি
বাজারে এলো স্ন্যাপড্রাগন ৮ এলিট চিপসেটের রিয়েলমি জিটি ৭ প্রো স্মার্টফোন
সর্বাধিক বিক্রি হওয়া স্মার্টফোনের তালিকায় শাওমি রেডমি ১৩সি
নাসার গ্লোবাল ফাইনালিস্টের তালিকায় বাংলাদেশের ‘টিম ইকোরেঞ্জার্স’
দেশের বাজারে ভেনশন ব্র্যান্ডের স্মার্ট ডিসপ্লে যুক্ত পাওয়ার ব্যাংক ও ইয়ার বাডস
টিকটক অ্যাওয়ার্ডস ২০২৪ এর ভোটিং শুরু
টেক্সটেক আন্তর্জাতিক এক্সপো ২০২৪ এ ট্যালি প্রাইম ৫.০
ভিসাকার্ড পেমেন্টে ফুডপ্যান্ডায় ছাড়
বাংলালিংকের মাইবিএল অ্যাপে রয়্যাল এনফিল্ড বাইক জেতার সুযোগ