সর্বশেষ সংবাদ
ঢাকা, ডিসেম্বর ২৯, ২০২৪, ১৫ পৌষ ১৪৩১
ICT NEWS (আইসিটি নিউজ) | Online Newspaper of Bangladesh |
শনিবার ● ১২ জুলাই ২০১৪
প্রথম পাতা » প্রধান সংবাদ » ফেসবুকে ঈদের কেনাকাটা
প্রথম পাতা » প্রধান সংবাদ » ফেসবুকে ঈদের কেনাকাটা
৫৬৩ বার পঠিত
শনিবার ● ১২ জুলাই ২০১৪
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

ফেসবুকে ঈদের কেনাকাটা

images-1.jpg

চাঁদ রাতেই ঈদের কেনাকেটা করেন বাঙালিরা-এটাই চলে আসছে। কিন্তু নাগরিক জীবনে কেনাকাটার ধরনে এসেছে পরিবর্তন। এখন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকের মাধ্যমেও ঈদের কেনাকেটা করেন অনেকে। শাড়ি, সালোয়ার, কামিজ, পাঞ্জাবি, জুয়েলারিসহ ঈদ উৎসবে নানান পণ্য কেনা যায় ফেসুবকের মাধ্যমে। তাই ফেসবুকভিত্তিক বেশ কিছু অনলাইন শপ তৈরি হয়েছে।
রাজধানী ঢাকাসহ বড় শহরগুলোতে কয়েক শ ফেসবুক শপ তৈরি হয়েছে। ঘরে বসেই এই ব্যবসা করেন উদ্যোক্তারা। আবার ক্রেতারা নিজের ব্যস্ততা ও যানজটের ঝক্কি-ঝামেলার কারণে বিপণিবিতানে গিয়ে পণ্য কেনার সময় পান না। তাই অনেকে ফেসবুক শপের আশ্রয় নিচ্ছেন।
চট্টগ্রামে চান্দগাঁও এলাকার বাসিন্দা খালেদা নার্গিস এক বছর ধরে ফেসবুক শপ থেকে কেনাকাটা করেন। এবার ঈদ উপলক্ষে বিভিন্ন ফেসবুক শপে ঘোরাঘুরি করে শাড়ি, সালোয়ার-কামিজ পছন্দ করছেন। আগামী সপ্তাহ থেকে কেনাকাটা শুরু করবেন।
ঈদ সামনে রেখে রোজার আগে চালু হয়েছে ফ্যাশনওয়েব নামে একটি ফেসবুক শপিং পোর্টাল। এই শপ থেকে শাড়ি ও টি-শার্ট কেনা যায়। তিন থেকে সাড়ে চার হাজারের মধ্যে শাড়ি, আর ১৮০ থেকে ২৭০ টাকায় টি-শার্ট পাওয়া যায়। পণ্য পছন্দ হলে ৫০ শতাংশ দাম বিকাশ করে দিলেই পণ্যটি ক্রেতার হাতে পৌঁছে দেন প্রতিষ্ঠানের মালিকেরা। প্রতিষ্ঠানটির স্বত্বাধিকারী মোহাম্মদ জাকারিয়া প্রথম আলোকে বলেন, ফেসবুক শপিংয়ে ব্যাপক সাড়া পাচ্ছি। গত এক সপ্তাহে আমরা বেশ কিছু ক্রয়াদেশ পেয়েছি।
জিনাত জোয়ার্দার চার মাস ধরে ‘ঢং’ নামে ফেসবুক শপ চালাচ্ছেন। তাঁর প্রতিষ্ঠানে নিজস্ব ডিজাইনের বিভিন্ন গয়না, শাড়ি, সালোয়ার-কামিজ পাওয়া যায়। ঈদ উপলক্ষে অর্ডারও পাচ্ছেন তিনি। অর্ডার দিলে দুই দিনের মধ্যে ঢাকা এবং ঢাকার বাইরে তিন থেকে পাঁচ দিনের মধ্যে পণ্য পৌঁছে যায়। ঢাকার মধ্যে হলে অগ্রিম টাকা দিতে হয় না। ঢাকার বাইরের ক্রেতা হলে বিকাশ বা ব্যাংক হিসাবে অগ্রিম মূল্য পরিশোধ করতে হয়।
জিনাত দাবি করেন, শোরুম নিয়ে ব্যবসা করতে হয় না বলে ফেসবুক শপে পণ্যের মূল্য কিছুটা কম রাখা সম্ভব হয়।
ফেসবুকে গিয়ে দেখা গেছে, সুহানি’স কালেকশন, জেএস ক্রিয়েশন, রেজোয়ান অনলাইন শপিং, এওয়াইএস, মুনসন অনলাইন শপিং-এমন অনেক অনলাইন ফেসবুক শপ রয়েছে। এসব ফেসবুক শপে পাঞ্জাবি, শাড়ি, সালোয়ার-কামিজ, জুয়েলারিসহ প্রায় সব ধরনের পণ্যই পাওয়া যায়।
ফেসবুক শপের ব্যবসা শুরু হয় কিছুটা ভিন্ন আঙ্গিকে, ছোট পরিসরে। মূলত উদ্যোক্তার ফেসবুকের বন্ধুরাই তাঁর পণ্যের ক্রেতা। প্রথমে উদ্যোক্তা তাঁর ফেসবুক বন্ধুদের মধ্যে পণ্যের প্রচার করেন। এতে উভয়পক্ষের মধ্যে একধরনের আস্থাও তৈরি হয়। তাই অগ্রিম মূল্য পরিশোধে অপেক্ষাকৃত ঝুঁকি কম। তবে ভুয়া ফেসবুক শপের ক্ষেত্রে সতর্ক থাকাটা জরুরি।



আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)
দেশের সেরা মোবাইল হ্যান্ডসেট ব্রান্ডের স্বীকৃতি পেলো শাওমি
মেয়াদপূর্তির আগেই নির্বাচনে যাচ্ছে আইএসপিএবি
ভিভো এক্স২০০ ফ্ল্যাগশিপ স্মার্টফোনে থাকছে জাইস টেলিফটো প্রযুক্তি
ছোটদের বিজ্ঞান গবেষণায় চিলড্রেন রিসার্চ ফান্ড
ফিলিপাইনের ডিজিটালাইজেশনে কাজ করছে অরেঞ্জবিডি
সাইবার সুরক্ষায় রবি ও সিসিএএফ’র যৌথ উদ্যোগ
ঢাকা কলেজে প্রযুক্তিপন্যের প্রদর্শনী করল স্মার্ট
দারাজের ১.১ নিউইয়ার মেগা সেল ক্যাম্পেইন
পুরানো ল্যাপটপে ৫০ দিনের রিপ্লেসমেন্ট গ্যারান্টি
বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে ইংরেজি শিক্ষার সহযোগী এআই টুল ‘ইংলিশ মেট’