সর্বশেষ সংবাদ
ঢাকা, নভেম্বর ২৪, ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ন ১৪৩১
ICT NEWS (আইসিটি নিউজ) | Online Newspaper of Bangladesh |
মঙ্গলবার ● ১৫ জানুয়ারী ২০১৩
প্রথম পাতা » আইসিটি আপডেট » ইলেকট্রনিক মানি ট্রান্সফার সার্ভিস থেকে ডাক বিভাগের বার্ষিক আয় দ্বিগুণ
প্রথম পাতা » আইসিটি আপডেট » ইলেকট্রনিক মানি ট্রান্সফার সার্ভিস থেকে ডাক বিভাগের বার্ষিক আয় দ্বিগুণ
৬৩৯ বার পঠিত
মঙ্গলবার ● ১৫ জানুয়ারী ২০১৩
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

ইলেকট্রনিক মানি ট্রান্সফার সার্ভিস থেকে ডাক বিভাগের বার্ষিক আয় দ্বিগুণ

ইলেকট্রনিক মানি ট্রান্সফার সার্ভিস থেকে  ডাক বিভাগের বার্ষিক আয় দ্বিগুণদেশের বিভিন্ন স্থানে টাকা পাঠাতে বাংলাদেশ ডাক বিভাগের মোবাইলভিত্তিক সেবা ইলেকট্রনিক মানি ট্রান্সফার সার্ভিস (ইএমটিএস) দ্রুত জনপ্রিয় হচ্ছে। সেই সঙ্গে সেবা খাতটি থেকে রাষ্ট্রীয় এ প্রতিষ্ঠানের আয়ও বাড়ছে। ২০১২ সালে ইএমটিএস সেবা খাতে প্রায় দ্বিগুণ আয় করেছে ডাক বিভাগ।
অন্যদিকে পোস্টাল ক্যাশ কার্ডও পিছিয়ে নেই। পর্যায়ক্রমে এর গ্রাহক বাড়ছে। গত এক বছরে এ সেবা থেকে ডাক বিভাগের আয় প্রায় ২৫ লাখ টাকা।
ডাক বিভাগের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, গত বছর ডাক বিভাগের ইএমটিএস সেবাটি নিয়েছেন প্রায় ৫৩ লাখ মানুষ। এর মাধ্যমে দুই হাজার ৬০০ কোটি টাকা আদান-প্রদান হয়। আর সেবা মাশুল বাবদ এ থেকে ডাক বিভাগের আয় হয় ৩২ কোটি টাকা।
তার আগের বছর অর্থাৎ ২০১১ সালে ইএমটিএস থেকে আয় হয় ১৭ কোটি ৯১ লাখ টাকা। ওই বছর এক হাজার ৪২১ কোটি টাকা আদান-প্রদান হয়। তখন ৩২ লাখ লোক সেবাটি নিতে বিভিন্ন ডাকঘরে আসেন।
জানা যায়, তথ্যপ্রযুক্তির এ যুগের সঙ্গে তাল মেলাতে টাকা পাঠানোর আধুনিক ব্যবস্থা ইএমটিএস চালু করে ডাক বিভাগ। ২০১০ সালের ২৬ মার্চ উদ্বোধনের পর ১১০টি ডাকঘর থেকে সেবাটি দেওয়া শুরু করে ডাক বিভাগ। বর্তমানে সারা দেশের দুই হাজার ৭৫০টি ডাকঘরে সেবাটি চালু আছে।
ইএমটিএস টাকা পাঠাতে ডাকঘর থেকে সরবরাহকৃত একটি ছোট ফরম পূরণ করতে হয়। টাকা জমা হলে প্রেরকের মোবাইলে একটি পিন নম্বর স্বয়ংক্রিয়ভাবে পৌঁছে যায়। প্রেরকের কাছ থেকে সেই নম্বর জেনে নিয়ে প্রাপক যেকোনো ডাকঘর থেকে মানি অর্ডারের টাকা তুলতে পারেন।
ডেপুটি পোস্টমাস্টার জেনারেল আল মাহবুব প্রথম আলোকে বলেন, ‘সেবাটি মানুষের মাঝে ভালো সাড়া ফেলেছে। তবে বাজারে একই ধরনের সেবা দিচ্ছে বেসরকারি অনেক প্রতিষ্ঠান। এ কারণে আমাদের প্রতিযোগিতায় পড়তে হচ্ছে।’
সেবাটি আরও বিস্তৃত করা প্রসঙ্গে আল মাহবুব বলেন, ‘দেশের অনেক ডাকঘর প্রত্যন্ত এলাকায় অবস্থিত। তাই সব ডাকঘরে এ সেবা পৌঁছে দেওয়া সম্ভব নয়। আমরা বিকল্প চিন্তা করছি, কীভাবে মানুষের আরও কাছে ইএমটিএস পৌঁছে দেওয়া যায়।’



পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)
২০৩০ সাল নাগাদ ৫ হাজার সেমিকন্ডাক্টর প্রকৌশলীর কর্মসংস্থান করবে উল্কাসেমি
দেশের বাজারে লেক্সারের জেন৫ এসএসডি
বাজারে এলো স্ন্যাপড্রাগন ৮ এলিট চিপসেটের রিয়েলমি জিটি ৭ প্রো স্মার্টফোন
সর্বাধিক বিক্রি হওয়া স্মার্টফোনের তালিকায় শাওমি রেডমি ১৩সি
নাসার গ্লোবাল ফাইনালিস্টের তালিকায় বাংলাদেশের ‘টিম ইকোরেঞ্জার্স’
দেশের বাজারে ভেনশন ব্র্যান্ডের স্মার্ট ডিসপ্লে যুক্ত পাওয়ার ব্যাংক ও ইয়ার বাডস
টিকটক অ্যাওয়ার্ডস ২০২৪ এর ভোটিং শুরু
টেক্সটেক আন্তর্জাতিক এক্সপো ২০২৪ এ ট্যালি প্রাইম ৫.০
ভিসাকার্ড পেমেন্টে ফুডপ্যান্ডায় ছাড়
বাংলালিংকের মাইবিএল অ্যাপে রয়্যাল এনফিল্ড বাইক জেতার সুযোগ