সর্বশেষ সংবাদ
ঢাকা, ফেব্রুয়ারী ২৪, ২০২৫, ১২ ফাল্গুন ১৪৩১
ICT NEWS (আইসিটি নিউজ) | Online Newspaper of Bangladesh |
শনিবার ● ২৯ ডিসেম্বর ২০১২
প্রথম পাতা » আইসিটি আপডেট » দেশের ৩৮ ভাগ মানুষের কাছে ইন্টারনেট!
প্রথম পাতা » আইসিটি আপডেট » দেশের ৩৮ ভাগ মানুষের কাছে ইন্টারনেট!
৭৯৫ বার পঠিত
শনিবার ● ২৯ ডিসেম্বর ২০১২
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

দেশের ৩৮ ভাগ মানুষের কাছে ইন্টারনেট!

দেশের ৩৮ ভাগ মানুষের কাছে ইন্টারনেট!ডিজিটাল বাংলাদেশের কার্যক্রম এরই মধ্যে অনেকটাই এগিয়েছে। এভাবে চললে মধ্যম আয়ের দেশের তালিকায় যেতে ২০২১ সাল পর্যন্ত লাগবে না।বৃহস্পতিবার ২৭ ডিসেম্বর দুপুরে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ‘ডিজিটাল বাংলাদেশের ৪ বছর: প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি’ শীর্ষক সেমিনারে এ আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়।

মূল প্রবন্ধে তথ্য ও যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা মুনির হাসান বলেন, আমাদের লক্ষ্য ২০১৫ সালের মধ্যে শতকরা ৩৮ ভাগ মানুষকে ইন্টারনেট সেবার আওতায় নিয়ে আসা। এ মুহূর্তে প্রায় ৯ কোটি মানুষ মোবাইল ফোন ব্যবহার করছে। বাড়ছে ইন্টারনেট গ্রাহকের সংখ্যাও। এ সংখ্যা বর্তমানে প্রায় আড়াই কোটি।

মুনির হাসান, গত বছর আউটসোসিংয়ের প্রায় ১ কোটি ৩০ লাখ ডলার আয় করেছে বাংলাদেশ। এ বছর তা ২ কোটি ৮০ লাখ ডলার ছাড়িয়ে যেতে পারে। গ্রাম পর্যায়ে ইউনিয়ন অফিসে সেবা প্রদান করে প্রায় ১২০ কোটি টাকা আয় হয়েছে।

এ ছাড়াও মোবাইল ফোনে ২ কোটি বিল প্রদান করা হয়। জেলা প্রশাসনে ৮ ল‍াখ ই-আবেদন জমা আছে নানা বিষয়ে। ১১ ল‍াখ জমির পরছা দেওয়া হয়েছে ইন্টারনেটে। ইলেকট্রনিক মানি অর্ডার হয়েছে প্রায় ৮৫ লাখ। এসব তথ্য ছাড়াও চার বছরে অর্জিত তথ্যপ্রযুক্তির আরও নানা দিক ধরা হয়।

এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর জনপ্রশাসন বিষয়ক উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম। বর্তমান সরকার তথ্যপ্রযুক্তির উন্নয়নে আন্তরিক উল্লেখ করে তিনি বলেন, এ সরকারের আমলে মিডিয়ার স্বাধানীতা নিশ্চিত হয়েছে। বেসরকারি টিভি চ্যানেলেও এসেছে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলেই। এসব হয়েছে দেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আন্তরিকতার জন্য। এখন জেলা-উপজেলায় ইন্টারনেট সেবা পৌঁছে গেছে।

কম্পিউটার সোসাইটির এ সংক্রান্ত প্রস্তাব লিখিতভাবে সরকারের কাছে দেওয়ার প্রতি গুরুত্ব দিয়ে এইচ টি ইমাম বলেন, তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় আলাদা হওয়ায় এর কোষাগার প্রায় শূন্য। অনেক বিশ্ববিদ্যালয় তথ্য প্রযুক্তিতে পিছিয়ে গেছে। এর মধ্যে ত্রিশালের কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় অন্যতম। কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের শুধু অবকাঠামোই আছে। তথ্যপ্রযুক্তির তেমন কোনো সুবিধা নেই।

এ সেমিনারের সঞ্চালনা করেন তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ মোস্তফা জব্বার। অতিথিদের মধ্যে ছিলেন ড. খায়রুজ্জামান মজুমদার এবং এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুন।

ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুন বলেন, আমাদের দেশের তথ্যপ্রযুক্তির ইতিহাস বেদনাদায়ক। এ দেশের তথ্যপ্রযুক্তির উন্নয়নে ২১ বছরের মধ্যে মূলত কাজ হয়েছে ৯ বছর। তথ্যপ্রযুক্তির উন্নয়ন হলে জিডিপি প্রবৃদ্ধি অচিরেই ৬ শতাংশ থেকে ১০ ভাগে পৌঁছবে বলেও তিনি মন্তব্য করেন।



পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)
৭৪টি ডিজিটাল প্রচারণাকে সম্মাননা প্রদানের মাধ্যমে অনুষ্ঠিত হলো ৮ম ডিজিটাল মার্কেটিং অ্যাওয়ার্ড
বিটিআরসিতে টেলিযোগাযোগ লাইসেন্স ও বিদ্যমান নেটওয়ার্ক টপোলজি সংস্কার বিষয়ক কর্মশালা
শেষ হলো তিন দিনব্যাপী তরঙ্গ ব্যবস্থাপনা বিষয়ক আন্তর্জাতিক সিম্পোজিয়াম
বইমেলায় তপন কান্তি সরকারের বই ‘নতুন বিশ্বের নতুন ক্যারিয়ার’
ড্যাফোডিলে অনুষ্ঠিত হলো কমিউনিটি ডিজিটাল স্টোরি টেলিং ফেস্টিভ্যালের দ্বিতীয় সিজন
বাজারে এআই সমৃদ্ধ লেনোভো’র নতুন ল্যাপটপ আইডিয়াপ্যাড স্লিম ফাইভআই
দারাজের রমজান ক্যাম্পেইন শুরু
আইএসপিএবি’র ২২তম বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত
২০২৪ সালে দেশের অর্থনীতিতে উবারের অবদান ৫৫০০ কোটি টাকা
ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটি ও দীপ্তি’র আয়োজনে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে এআই অলিম্পিয়াড