
সোমবার ● ৪ নভেম্বর ২০২৪
প্রথম পাতা » আইসিটি সংবাদ » ১১-২১ নভেম্বর পর্যন্ত চলবে দারাজ ১১.১১ ক্যাম্পেইন
১১-২১ নভেম্বর পর্যন্ত চলবে দারাজ ১১.১১ ক্যাম্পেইন
আগামী ১১ নভেম্বর মধ্যরাত থেকে শুরু হয়ে ২১ নভেম্বর পর্যন্ত চলবে দারাজ ১১.১১ ক্যাম্পেইন। এ বছর গ্রাহকদের মেগা এক্সপেরিয়েন্স দিতে থাকছে ৫০ কোটি টাকার ভাউচার, ফ্রি ডেলিভারি এবং ফ্ল্যাশসেলে ৮০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড়।
১১.১১ ক্যাম্পেইনের পার্টনার ব্র্যান্ডগুলো এ সময় তাদের নতুন কালেকশন এবং এক্সক্লুসিভ পণ্য প্রদর্শন করবে। এর মধ্যে রয়েছে ম্যারিকো, মিনিস্টার হিউম্যান কেয়ার, টেকনোলাইফ, বেসাস, হায়ার, লোটো, বাটা, আরবি, ট্রান্সসেন্ড, ইউনিলিভার, নেসলে প্রমুখ।
ক্যাম্পেইনে ব্র্যান্ড ফ্ল্যাশসেলের সঙ্গে থাকবে আকর্ষণীয় ডিসকাউন্ট এবং ২০০টি উচ্চমূল্যের আইটেম, যেমন- হোম অ্যাপ্লায়েন্সেস, আসবাবপত্র ও মোবাইলের ক্ষেত্রে কিলার ডিল। গ্রাহকরা ১১ নভেম্বর শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে (রাত ১২টা থেকে ৩টা পর্যন্ত) পণ্য কেনার সময় এক্সক্লুসিভ ১১ শতাংশ ডিসকাউন্ট ভাউচার এবং অবিশ্বাস্য ডিল (১১, ১১১, ১১১১, ১১১১১ টাকা) উপভোগ করতে পারবেন।
ক্যাম্পেইনে ক্যাশলেস লেনদেনের সুযোগ তৈরি করার লক্ষ্যে বেশ কয়েকটি পেমেন্ট পার্টনারের সঙ্গে কাজ করেছে দারাজ। গ্রাহকরা ক্যাশ অন ডেলিভারি সুবিধার পাশাপাশি বিকাশ ও নগদ-এর মতো পেমেন্ট পদ্ধতি ব্যবহার করে পণ্য কিনতে পারবেন। এছাড়া, ০% ইন্টারেস্টে ৬ মাসের ইএমআই সুবিধা নিয়েও পছন্দের পণ্য কিনতে পারবেন তারা।
দারাজ বাংলাদেশের হেড অফ জেনারেল অপারেশনস সুমাইয়া রহমান বলেন, এ বছরের দারাজ ১১.১১ ক্যাম্পেইনে গ্রাহকরা সর্বনি¤œ বাজারমূল্যে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য পাবেন। এফএমসিজি থেকে শুরু করে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে প্রায় ১ লাখ ৫০ হাজার হট ডিল অফার থাকছে গ্রাহকদের জন্য। এছাড়াও ‘বাই মোর, সেভ মোর’ এবং ‘অ্যানি থ্রি চয়েস আইটেমস’ এর মতো অফার থাকছে।
দারাজ বাংলাদেশের চিফ কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার এ এইচ এম হাসিনুল কুদ্দুস রুশো বলেন, দারাজের ১১.১১ ক্যাম্পেইন হাজার হাজার বিক্রেতার জন্য একটি বড় প্লাটফর্ম হিসেবে কাজ করে, যা উদ্যোক্তাদের (বিশেষ করে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের উদ্যোক্তারা) সারাদেশের গ্রাহকদের কাছে পৌঁছাতে সহায়ক ভূমিকা রাখে। এফিলিয়েটদের জন্য এটি একটি উল্লেখযোগ্য আয়ের উৎসও তৈরি করেছে, ফলে ই-কমার্স ইকো-সিস্টেমের বাইরের অংশীদাররাও উপকৃত হবেন।