সর্বশেষ সংবাদ
ঢাকা, নভেম্বর ২৪, ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ন ১৪৩১
ICT NEWS (আইসিটি নিউজ) | Online Newspaper of Bangladesh |
সোমবার ● ১৬ জুলাই ২০১২
প্রথম পাতা » আইসিটি আপডেট » হালকা প্রকৌশলশিল্প খাতটি বরাবরই সরকারি সহযোগিতা থেকে বঞ্চিত
প্রথম পাতা » আইসিটি আপডেট » হালকা প্রকৌশলশিল্প খাতটি বরাবরই সরকারি সহযোগিতা থেকে বঞ্চিত
৬২৪ বার পঠিত
সোমবার ● ১৬ জুলাই ২০১২
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

হালকা প্রকৌশলশিল্প খাতটি বরাবরই সরকারি সহযোগিতা থেকে বঞ্চিত

হালকা প্রকৌশল পণ্য রফতানিতে গত অর্থবছর (২০১১-১২) রেকর্ড ২১ দশমিক ৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। পাশাপাশি লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৪ কোটি ৬৯ লাখ ডলারের বেশি পণ্য রফতানি হয়েছে। রফতানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) সূত্রে জানা গেছে এ তথ্য।
গত অর্থবছর প্রায় ৩২ কোটি ৮৫ লাখ ডলার লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে ৩৭ কোটি ৫৪ লাখ মার্কিন ডলারের বেশি মূল্যের হালকা প্রকৌশল পণ্য রফতানি হয়েছে। ২০১০-১১ অর্থবছরে রফতানি হয়েছিল প্রায় ৩০ কোটি ৯৫ লাখ ডলারের পণ্য। ২০০৯-১০ অর্থবছরে দেশ থেকে ৩১ কোটি ১০ লাখ ডলারের হালকা প্রকৌশল পণ্য রফতানি হয়েছে।
রফতানি হওয়া হালকা প্রকৌশল পণ্যের মধ্যে রয়েছে কৃষি যন্ত্র ও যন্ত্রাংশ, বাইসাইকেল, ভবন নির্মাণসামগ্রী, চা প্লান্টের উপকরণ, রুটি-বিস্কুটসহ বিভিন্ন খাদ্যদ্রব্য প্রক্রিয়াকরণ যন্ত্র, ইস্পাতের আসবাবপত্র, মোল্ড ও ডাইস, তামার তার, আগুন নির্বাপণ যন্ত্রসহ বেশকিছু পণ্য। এগুলো সাধারণত ইউরোপের বিভিন্ন দেশ, ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সাত রাজ্য, মিয়ানমার ও দক্ষিণ আফ্রিকায় রফতানি হয়।বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক মন্দার মধ্যেও এ খাতের রফতানিতে রেকর্ড প্রবৃদ্ধির বিষয়ে বাংলাদেশ ইঞ্জিনিয়ারিং শিল্প মালিক সমিতির (বিইআইওএ) সভাপতি মো. আবদুর রাজ্জাক বলেন, হালকা প্রকৌশলশিল্প বেশ সম্ভাবনাময় একটি খাত। বৃহৎ শিল্পের সহায়ক হওয়ায় এ শিল্পের ব্যাপক প্রসারের সম্ভাবনা রয়েছে। এ কারণে বিশ্বব্যাপী এসব পণ্যের চাহিদা বেড়েই চলেছে। এ ছাড়া কয়েক বছর ধরে বাজার সম্প্রসারণের পাশাপাশি রফতানি পণ্য বহুমুখী করার চেষ্টা করছে বাংলাদেশ।

তিনি বলেন, দেশের অর্থনীতিতে বড় ভূমিকা রাখা এ খাতটি বরাবরই সরকারি সহযোগিতা থেকে বঞ্চিত। স্বাধীনতার পর থেকে বিভিন্ন সরকারের কাছে এ শিল্পের উন্নয়নে সহযোগিতা চেয়েও পাওয়া যায়নি। বর্তমান সরকার ঘোষিত ভিশন-২০২১ বাস্তবায়ন করতে হলে অবশ্যই প্রকৌশলশিল্পের উন্নয়ন করতে হবে। এ জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়া জরুরি।

বিইআইওএর সাবেক সভাপতি আবুল হাশিম এ প্রসঙ্গে বলেন, রফতানির পাশাপাশি বর্তমানে এ শিল্প স্থানীয় চাহিদার চার ভাগের তিন ভাগই পূরণ করছে। আর যেসব পণ্য আমদানি হয়, তাও দেশেই তৈরি করা সম্ভব। তবে স্থানীয় চাহিদা সম্পূর্ণ মেটাতে এবং রফতানি প্রবৃদ্ধির ধারা অব্যাহত রাখতে শিল্প পার্ক বা বিশেষ জোন স্থাপন প্রয়োজন। তাহলে এ খাতে বিদেশী বিনিয়োগও আসবে।
উল্লেখ্য, গত অর্থবছর হালকা প্রকৌশল পণ্যের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ১০ কোটি ৫৫ লাখ ডলারের বাইসাইকেল রফতানি হয়েছে। একই সময়ে ৮ কোটি ৮৫ লাখ ডলারের ইলেকট্রনিক পণ্য, ৫ কোটি ৯৭ লাখ ডলারের আয়রন ও স্টিল, ৫ কোটি ৯ লাখ ডলারের তামার তার, ৪ কোটি ৯৫ লাখ ডলারের বিভিন্ন ধরনের প্রকৌশল সরঞ্জাম রফতানি হয়েছে।



পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)
২০৩০ সাল নাগাদ ৫ হাজার সেমিকন্ডাক্টর প্রকৌশলীর কর্মসংস্থান করবে উল্কাসেমি
দেশের বাজারে লেক্সারের জেন৫ এসএসডি
বাজারে এলো স্ন্যাপড্রাগন ৮ এলিট চিপসেটের রিয়েলমি জিটি ৭ প্রো স্মার্টফোন
সর্বাধিক বিক্রি হওয়া স্মার্টফোনের তালিকায় শাওমি রেডমি ১৩সি
নাসার গ্লোবাল ফাইনালিস্টের তালিকায় বাংলাদেশের ‘টিম ইকোরেঞ্জার্স’
দেশের বাজারে ভেনশন ব্র্যান্ডের স্মার্ট ডিসপ্লে যুক্ত পাওয়ার ব্যাংক ও ইয়ার বাডস
টিকটক অ্যাওয়ার্ডস ২০২৪ এর ভোটিং শুরু
টেক্সটেক আন্তর্জাতিক এক্সপো ২০২৪ এ ট্যালি প্রাইম ৫.০
ভিসাকার্ড পেমেন্টে ফুডপ্যান্ডায় ছাড়
বাংলালিংকের মাইবিএল অ্যাপে রয়্যাল এনফিল্ড বাইক জেতার সুযোগ