রবিবার ● ১ জুলাই ২০১২
প্রথম পাতা » প্রধান সংবাদ » টেকসই জ্বালানি পরিকল্পনা গ্রহণের জন্য সরকারের প্রতি ৭টি সুপারিশ
টেকসই জ্বালানি পরিকল্পনা গ্রহণের জন্য সরকারের প্রতি ৭টি সুপারিশ
অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জন এবং ক্রমবর্ধমান জনচাহিদা বিবেচনায় সুলভ ও টেকসই জ্বালানি নিরাপত্তা গড়ে তোলার লক্ষ্যে জাতীয় জ্বালানি পরিকল্পনায় নবায়নযোগ্য শক্তি বিকাশের যথাযথ উদ্যোগ গ্রহণের জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে দেশের বৃহত্তম পেশাজীবী সংগঠন ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনীয়ার্স, বাংলাদেশ (আইডিইবি)। ২৭ জুন বিকেলে আইডিইবি কনফারেন্স হলে “বাংলাদেশের টেকসই জ্বালানি পরিকল্পনা : নবায়নযোগ্য শক্তির সম্ভাবনা” বিষয়ক স্টাডি পেপার উপস্থাপন ও মতবিনিময় অনুষ্ঠানে বক্তাগণ এ আহ্বান জানান।
ইনস্টিটিউশনের সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার এ কে এম এ হামিদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জ্বালানি বিষয়ক কনসালট্যান্ট শ্রীলংকান ড. তিলক সিয়ামবালাপিটিয়া। প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন আইডিইবি স্থানীয় সরকার ও গ্রামীণ উন্নয়ন বিষয়ক কমিটির পরিচালক এবং আইডিইবি স্টাডি এন্ড রিসার্চ সেলের অন্যতম সদস্য গবেষক ইঞ্জিনিয়ার এম এ গোফরান। মতবিনিময়ে অংশগ্রহণ করেন জাতীয় গণমাধ্যমের সাংবাদিকবৃন্দ। স্বাগত বক্তব্য রাখেন ইনস্টিটিউশনের সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মোঃ শামসুর রহমান।
প্রচলিত জ্বালানি উৎসের মাধ্যমে ১৬ কোটি মানুষের জন্য প্রায় ৩২ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎসহ ক্রমবর্ধমান জ্বালানি চাহিদা ও সংকট মোকাবেলা সম্ভব নয় উল্লেখ করে বক্তাগণ বলেন, বিশ্ব বাস্তবতায় দেশজ কাঁচামালের ভিত্তিতে নবায়নযোগ্য শক্তি ব্যবহারে সরকারি পরিকল্পনা ও পৃষ্ঠপোষকতা প্রয়োজন। বিদ্যুৎ উৎপাদনে জ্বালানি তেলনির্ভরতা কমানো না গেলে শুধুমাত্র ভর্তুকি দিয়ে জনচাহিদার আলোকে টেকসই বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যবস্থা গড়ে তোলা সম্ভব নয়। ডিজেল নির্ভর কুইক রেণ্টালের মাধ্যমে ইতিমধ্যে বিদ্যুৎ উৎপাদন বৃদ্ধি পেলেও সামষ্টিক অর্থনীতিতে ব্যাপক চাপ সৃষ্টি হয়েছে, তা বিবেচনায় এখনই কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র স্থাপনসহ সোলার, বায়ুশক্তি, বায়োগ্যাস, মাইক্রো হাইড্রো, জিওথার্মাল, সাগর ঢেউ ও তরঙ্গ ইত্যাদি বিকল্প জ্বালানি ভিত্তিক বিদ্যুৎ চাহিদা পূরণে গুরুত্ব দিতে হবে। আলোচনায় বলা হয় বিদ্যুৎ উৎপাদনের পাশাপাশি বিদ্যুৎ ব্যবহারে কৃচ্ছতা সাধনের বিষয়ে জনসচেতনতা সৃষ্টি করতে হবে। এ প্রক্রিয়ায় বিলাসী জীবনযাপন কেন্দ্রিক বিদ্যুৎ ব্যবহার নিরুৎসাহিত করার অংশ হিসেবে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত যন্ত্র ব্যবহার সংকুচিতকরণে সরকারের উচ্চ পর্যায় থেকে পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।
টেকসই জ্বালানি পরিকল্পনা গ্রহণের জন্য আলোচনা থেকে সরকারের নিকট ৭টি সুপারিশ তুলে ধরা হয়। সুপারিশসমূহ হচ্ছে-দেশে জ্বালানি নিরাপত্তা বিধানের জন্য প্রচলিত জ্বালানির উপর নির্ভরতা কমিয়ে নবায়নযোগ্য শক্তির বিকাশ ও বিস্তারে অধিকতর মনোযোগী হতে হবে, লক্ষ্য অর্জনে একটি সুনির্দিষ্ট ‘নবায়নযোগ্য শক্তি রোডম্যাপ’ থাকতে হবে। রোডম্যাপ প্রণয়নের জন্য জ্বালানি উপদেষ্টার নেতৃত্বে একটি কমিটি গঠন করা এবং কমিটিতে অন্যান্যের সাথে আইডিইবি’র প্রতিনিধি অন্তর্ভুক্ত করা, রোডম্যাপ ও জাতীয় নবায়নযোগ্য শক্তি নীতিমালা বাস্তবায়নের জন্য পৃথক সংস্থা সৃষ্টি করতে হবে, বাংলাদেশে নবায়নযোগ্য শক্তির সম্ভাবনা খুঁজে বের করার জন্য ব্যাপক জরিপ কাজ চালাতে হবে, জ্বালানি খাতে বরাদ্দকৃত বাজেটের ন্যূনতম ১০% টাকা নবায়নযোগ্য শক্তির প্রসারে ব্যয় করতে হবে, এক্ষেত্রে গবেষণা ও উদ্ভাবনকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে হবে, দেশে এক্ষেত্রে যারা ভাল এবং উদ্ভাবনীমূলক কাজ করে তাদের উৎসাহিত করতে হবে।
আইডিইবি’র জ্বালানি বিষয়ক স্টাডি পেপার উপস্থাপনায়
টেকসই জ্বালানি পরিকল্পনায় নবায়নযোগ্য শক্তি বিকাশে গুরুত্বারোপ
অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জন এবং ক্রমবর্ধমান জনচাহিদা বিবেচনায় সুলভ ও টেকসই জ্বালানি নিরাপত্তা গড়ে তোলার লক্ষ্যে জাতীয় জ্বালানি পরিকল্পনায় নবায়নযোগ্য শক্তি বিকাশের যথাযথ উদ্যোগ গ্রহণের জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে দেশের বৃহত্তম পেশাজীবী সংগঠন ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনীয়ার্স, বাংলাদেশ (আইডিইবি)। ২৭ জুন বিকেলে আইডিইবি কনফারেন্স হলে “বাংলাদেশের টেকসই জ্বালানি পরিকল্পনা : নবায়নযোগ্য শক্তির সম্ভাবনা” বিষয়ক স্টাডি পেপার উপস্থাপন ও মতবিনিময় অনুষ্ঠানে বক্তাগণ এ আহ্বান জানান।
ইনস্টিটিউশনের সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার এ কে এম এ হামিদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জ্বালানি বিষয়ক কনসালট্যান্ট শ্রীলংকান ড. তিলক সিয়ামবালাপিটিয়া। প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন আইডিইবি স্থানীয় সরকার ও গ্রামীণ উন্নয়ন বিষয়ক কমিটির পরিচালক এবং আইডিইবি স্টাডি এন্ড রিসার্চ সেলের অন্যতম সদস্য গবেষক ইঞ্জিনিয়ার এম এ গোফরান। মতবিনিময়ে অংশগ্রহণ করেন জাতীয় গণমাধ্যমের সাংবাদিকবৃন্দ। স্বাগত বক্তব্য রাখেন ইনস্টিটিউশনের সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মোঃ শামসুর রহমান।
প্রচলিত জ্বালানি উৎসের মাধ্যমে ১৬ কোটি মানুষের জন্য প্রায় ৩২ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎসহ ক্রমবর্ধমান জ্বালানি চাহিদা ও সংকট মোকাবেলা সম্ভব নয় উল্লেখ করে বক্তাগণ বলেন, বিশ্ব বাস্তবতায় দেশজ কাঁচামালের ভিত্তিতে নবায়নযোগ্য শক্তি ব্যবহারে সরকারি পরিকল্পনা ও পৃষ্ঠপোষকতা প্রয়োজন। বিদ্যুৎ উৎপাদনে জ্বালানি তেলনির্ভরতা কমানো না গেলে শুধুমাত্র ভর্তুকি দিয়ে জনচাহিদার আলোকে টেকসই বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যবস্থা গড়ে তোলা সম্ভব নয়। ডিজেল নির্ভর কুইক রেণ্টালের মাধ্যমে ইতিমধ্যে বিদ্যুৎ উৎপাদন বৃদ্ধি পেলেও সামষ্টিক অর্থনীতিতে ব্যাপক চাপ সৃষ্টি হয়েছে, তা বিবেচনায় এখনই কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র স্থাপনসহ সোলার, বায়ুশক্তি, বায়োগ্যাস, মাইক্রো হাইড্রো, জিওথার্মাল, সাগর ঢেউ ও তরঙ্গ ইত্যাদি বিকল্প জ্বালানি ভিত্তিক বিদ্যুৎ চাহিদা পূরণে গুরুত্ব দিতে হবে। আলোচনায় বলা হয় বিদ্যুৎ উৎপাদনের পাশাপাশি বিদ্যুৎ ব্যবহারে কৃচ্ছতা সাধনের বিষয়ে জনসচেতনতা সৃষ্টি করতে হবে। এ প্রক্রিয়ায় বিলাসী জীবনযাপন কেন্দ্রিক বিদ্যুৎ ব্যবহার নিরুৎসাহিত করার অংশ হিসেবে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত যন্ত্র ব্যবহার সংকুচিতকরণে সরকারের উচ্চ পর্যায় থেকে পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।
টেকসই জ্বালানি পরিকল্পনা গ্রহণের জন্য আলোচনা থেকে সরকারের নিকট ৭টি সুপারিশ তুলে ধরা হয়। সুপারিশসমূহ হচ্ছে-দেশে জ্বালানি নিরাপত্তা বিধানের জন্য প্রচলিত জ্বালানির উপর নির্ভরতা কমিয়ে নবায়নযোগ্য শক্তির বিকাশ ও বিস্তারে অধিকতর মনোযোগী হতে হবে, লক্ষ্য অর্জনে একটি সুনির্দিষ্ট ‘নবায়নযোগ্য শক্তি রোডম্যাপ’ থাকতে হবে। রোডম্যাপ প্রণয়নের জন্য জ্বালানি উপদেষ্টার নেতৃত্বে একটি কমিটি গঠন করা এবং কমিটিতে অন্যান্যের সাথে আইডিইবি’র প্রতিনিধি অন্তর্ভুক্ত করা, রোডম্যাপ ও জাতীয় নবায়নযোগ্য শক্তি নীতিমালা বাস্তবায়নের জন্য পৃথক সংস্থা সৃষ্টি করতে হবে, বাংলাদেশে নবায়নযোগ্য শক্তির সম্ভাবনা খুঁজে বের করার জন্য ব্যাপক জরিপ কাজ চালাতে হবে, জ্বালানি খাতে বরাদ্দকৃত বাজেটের ন্যূনতম ১০% টাকা নবায়নযোগ্য শক্তির প্রসারে ব্যয় করতে হবে, এক্ষেত্রে গবেষণা ও উদ্ভাবনকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে হবে, দেশে এক্ষেত্রে যারা ভাল এবং উদ্ভাবনীমূলক কাজ করে তাদের উৎসাহিত করতে হবে।
আইডিইবি’র জ্বালানি বিষয়ক স্টাডি পেপার উপস্থাপনায়
টেকসই জ্বালানি পরিকল্পনায় নবায়নযোগ্য শক্তি বিকাশে গুরুত্বারোপ
অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জন এবং ক্রমবর্ধমান জনচাহিদা বিবেচনায় সুলভ ও টেকসই জ্বালানি নিরাপত্তা গড়ে তোলার লক্ষ্যে জাতীয় জ্বালানি পরিকল্পনায় নবায়নযোগ্য শক্তি বিকাশের যথাযথ উদ্যোগ গ্রহণের জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে দেশের বৃহত্তম পেশাজীবী সংগঠন ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনীয়ার্স, বাংলাদেশ (আইডিইবি)। ২৭ জুন বিকেলে আইডিইবি কনফারেন্স হলে “বাংলাদেশের টেকসই জ্বালানি পরিকল্পনা : নবায়নযোগ্য শক্তির সম্ভাবনা” বিষয়ক স্টাডি পেপার উপস্থাপন ও মতবিনিময় অনুষ্ঠানে বক্তাগণ এ আহ্বান জানান।
ইনস্টিটিউশনের সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার এ কে এম এ হামিদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জ্বালানি বিষয়ক কনসালট্যান্ট শ্রীলংকান ড. তিলক সিয়ামবালাপিটিয়া। প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন আইডিইবি স্থানীয় সরকার ও গ্রামীণ উন্নয়ন বিষয়ক কমিটির পরিচালক এবং আইডিইবি স্টাডি এন্ড রিসার্চ সেলের অন্যতম সদস্য গবেষক ইঞ্জিনিয়ার এম এ গোফরান। মতবিনিময়ে অংশগ্রহণ করেন জাতীয় গণমাধ্যমের সাংবাদিকবৃন্দ। স্বাগত বক্তব্য রাখেন ইনস্টিটিউশনের সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মোঃ শামসুর রহমান।
প্রচলিত জ্বালানি উৎসের মাধ্যমে ১৬ কোটি মানুষের জন্য প্রায় ৩২ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎসহ ক্রমবর্ধমান জ্বালানি চাহিদা ও সংকট মোকাবেলা সম্ভব নয় উল্লেখ করে বক্তাগণ বলেন, বিশ্ব বাস্তবতায় দেশজ কাঁচামালের ভিত্তিতে নবায়নযোগ্য শক্তি ব্যবহারে সরকারি পরিকল্পনা ও পৃষ্ঠপোষকতা প্রয়োজন। বিদ্যুৎ উৎপাদনে জ্বালানি তেলনির্ভরতা কমানো না গেলে শুধুমাত্র ভর্তুকি দিয়ে জনচাহিদার আলোকে টেকসই বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যবস্থা গড়ে তোলা সম্ভব নয়। ডিজেল নির্ভর কুইক রেণ্টালের মাধ্যমে ইতিমধ্যে বিদ্যুৎ উৎপাদন বৃদ্ধি পেলেও সামষ্টিক অর্থনীতিতে ব্যাপক চাপ সৃষ্টি হয়েছে, তা বিবেচনায় এখনই কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র স্থাপনসহ সোলার, বায়ুশক্তি, বায়োগ্যাস, মাইক্রো হাইড্রো, জিওথার্মাল, সাগর ঢেউ ও তরঙ্গ ইত্যাদি বিকল্প জ্বালানি ভিত্তিক বিদ্যুৎ চাহিদা পূরণে গুরুত্ব দিতে হবে। আলোচনায় বলা হয় বিদ্যুৎ উৎপাদনের পাশাপাশি বিদ্যুৎ ব্যবহারে কৃচ্ছতা সাধনের বিষয়ে জনসচেতনতা সৃষ্টি করতে হবে। এ প্রক্রিয়ায় বিলাসী জীবনযাপন কেন্দ্রিক বিদ্যুৎ ব্যবহার নিরুৎসাহিত করার অংশ হিসেবে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত যন্ত্র ব্যবহার সংকুচিতকরণে সরকারের উচ্চ পর্যায় থেকে পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।
টেকসই জ্বালানি পরিকল্পনা গ্রহণের জন্য আলোচনা থেকে সরকারের নিকট ৭টি সুপারিশ তুলে ধরা হয়। সুপারিশসমূহ হচ্ছে-দেশে জ্বালানি নিরাপত্তা বিধানের জন্য প্রচলিত জ্বালানির উপর নির্ভরতা কমিয়ে নবায়নযোগ্য শক্তির বিকাশ ও বিস্তারে অধিকতর মনোযোগী হতে হবে, লক্ষ্য অর্জনে একটি সুনির্দিষ্ট ‘নবায়নযোগ্য শক্তি রোডম্যাপ’ থাকতে হবে। রোডম্যাপ প্রণয়নের জন্য জ্বালানি উপদেষ্টার নেতৃত্বে একটি কমিটি গঠন করা এবং কমিটিতে অন্যান্যের সাথে আইডিইবি’র প্রতিনিধি অন্তর্ভুক্ত করা, রোডম্যাপ ও জাতীয় নবায়নযোগ্য শক্তি নীতিমালা বাস্তবায়নের জন্য পৃথক সংস্থা সৃষ্টি করতে হবে, বাংলাদেশে নবায়নযোগ্য শক্তির সম্ভাবনা খুঁজে বের করার জন্য ব্যাপক জরিপ কাজ চালাতে হবে, জ্বালানি খাতে বরাদ্দকৃত বাজেটের ন্যূনতম ১০% টাকা নবায়নযোগ্য শক্তির প্রসারে ব্যয় করতে হবে, এক্ষেত্রে গবেষণা ও উদ্ভাবনকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে হবে, দেশে এক্ষেত্রে যারা ভাল এবং উদ্ভাবনীমূলক কাজ করে তাদের উৎসাহিত করতে হবে।